Saturday, December 21, 2013

How to Grow Watermelon | Watermelon Farming Business | তরমুজ চাষ পদ্ধতি

Watermelon Farming Business
If you want to grow watermelon, you will need to know some great tips. Knowing the growth requirements will allow you to ensure the health of your plant. Choose a sandy land area with plenty of sunlight and water.



If you can provide the vital elements, your watermelon farm will prosper.

If you want to start your own watermelon farm, you will need to choose the most suitable land space. Watermelon can occupy a lot of space and so having a large land space is ideal. The vines will surely spread out and will require considerable maintenance over time. With the basic knowledge in growing such fruit, you will surely succeed. Aside from the land, you will also need to have a steady supply of water. Chlorinated water is not advisable and it’s best to use well water instead. These are just some of the things you need to address if you want to grow healthy fruits.

Watermelon Farming Tips


Seeds can be planted when the temperature is at mid 70s to 80s. Don’t plant when the ground has snow because even the so called hybrid varieties won’t be able to tolerate the extreme cold. Watermelon will grow best in sandy soil. You also have to feed the plant with organic fertilizer or you can also use aged cow manure and chicken litter. The plant loves sunlight. Make sure that you plant the seeds on an area where there is direct sunlight. If you’re planting the non-disease resistant varieties, never plant them in shady areas since it can lead to disastrous effects.

The more watermelons you plan to grow, the larger the land space and water supply you need. To ensure healthy varieties, you should get the disease resistant ones. Always check the package of the seeds just to be sure. You can visit the local nursery and the professionals can provide you with helpful tips. If you follow the growth requirements, each vine can have around two big fruits. When the land is leveled with ground water, you can be sure that the plant will get enough water.
The land area should be plowed before planting the seeds. Dig a hole that is 1.5ft wide and 1ft deep. Inside the hole, you need to place fertilizer or cow manure. You can cover it with sand. Place the seed on top of the sand and push it to about 0.5 inch deep. To ensure germination, the seeds should be covered. You need to dig out a ring around the hole until it looks like a volcano. This is important so that water will be directed to the plant. Water the vines early in the morning; just put enough water. When the vines bear fruit, you have to take good care of them and watch out for sigs of diseases.

তরমুজ চাষ পদ্ধতি

Watermelon Farming Business
গ্রীষ্মকালীন সময়ে একটি জনপ্রিয় ফল তরমুজ। গরমে তরমুজ দেহ ও মনে শুধু প্রশান্তিই আনে না এর পুষ্টি ও ভেষজগুণ রয়েছে অনেক। প্রচুর পরিমাণে আয়রন, ভিটামিন, কার্বোহাইড্রেট, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস ও অন্যান্য খাদ্য উপাদান রয়েছে তরমুজে। মাঘ-ফাল্গুন হচ্ছে তরমুজ চাষের সময়। তবে হাইব্রিড জাতের বীজ গোটা ফাল্গুন মাস ধরে লাগানো যায়। তরমুজে প্রায় ৯৬ ভাগই পানি এবং প্রচুর খনিজ লবণ থাকায় দেহে লবণ ও পানির ঘাটতি পূরণ করে। পরিচিতি বাংলা নামঃ তরমুজ ইংরেজি নামঃ  Water Melon বৈজ্ঞানিক নামঃ Citrullus lanatus পরিবারঃ  Cucurbitaceae তরমুজ একটি উৎকৃষ্ট তৃপ্তিদায়ক ফল। তরমুজ একটি বর্ষজীবী লতানো কুমড়া পরিবারের উদ্ভিদ। মাটি সুনিষ্কাশিত উর্বর ও উষ্ণ হলে তরমুজের শিকড় এক মিটার গভীরে প্রবেশ করতে পারে। তরমুজের গাছ এক ধরনের লতা। এর কাণ্ড সরু ও সাদা লোমে আবৃত। তরমুজে প্রায় ৯৬ ভাগই পানি এবং প্রচুর খনিজ লবণ থাকায় দেহে লবণ ও পানির ঘাটতি পূরণ করে।
যেসব এলাকায় বেশি পরিমাণে চাষ হয় চট্টগ্রাম, পাবনা, যশোর, ঢাকা, বগুড়া, রাজশাহী, নাটোর, নোয়াখালী, পটুয়াখালী, ভোলা, ঠাকুরগাঁও, পঞ্চগড়, ফরিদপুর ও বরিশালে তরমুজের চাষ বেশি হয়। জাত বর্তমানে দেশে উন্নতমানের তরমুজের জাত জাপান, তাইওয়ান, কোরিয়াসহ, কয়েকটি দেশ থেকে আমদানী ও ব্যাপকভাবে চাষ হচ্ছে যার অধিকাংশই হাইব্রিড। টপ ইল্ড, গ্লোরি, ওয়ার্ল্ড কুইন, বিগটপ, চ্যাম্পিয়ন, এম্পায়ার, ফিল্ড মাষ্টার, সুগারবেবী এর মধ্যে অন্যতম। এক সময় বাংলাদেশে পতেঙ্গা ও গোয়ালন্দ নামে তরমুজের দুটি জাতের চাষ করা হতো। জীবনকাল বীজ বপনের ৯০ থেকে ১০০ দিন পর ফল সংগ্রহ করা যায়। বীজ বপনের সময় সাধারণত: শীতের শেষে মধ্য ফেব্রুয়ারি বীজ বপন করা যায়। তবে আগাম ফসল পেতে আবার শীতকালে দেশের দক্ষিণাঞ্চলে (চট্টগ্রাম, নোয়াখালী) ও উত্তরাঞ্চলে (যশোর ও নাটোর) তাপমাত্রা ভিন্ন হওয়ায় মধ্য নভেম্বর থেকে মধ্য জানুয়ারি সময়ের মধ্যে বীজ বপন করতে হয়।
আমাদের দেশে সবচেয়ে জনপ্রিয় জাত হল সুগার বেবি। ওপেন পলিনেটেড গোলাকার সমান আকৃতির ঘন সবুজ আবরণের ঘন লাল অভ্যন্তর জাতটি বেশি চাষ হয়। চাষের পর তরমুজ সাধারণত আড়াই মাসের মাথায় ফলন দিয়ে থাকে। অন্যান্য যে জাতগুলো আছে তা হল আসাহি ইয়ামাতো, আধারি, পুষা বেদানা ইত্যাদি। হাইব্রিডজাতের মধ্যে সুগার এম্পায়ার, অমৃত, মিলন মধু, সুগার বেলে, ক্রিমসন সুইট, ক্রিমসন গ্লোরি, মোহিনী, আমরুদ ইত্যাদি। তবে সাগর এলাকায় পাটনাগরা এবং মধু এফ ওয়ান হাইব্রিড জাতটির চাষ বেশি হচ্ছে। পাটনাগরা জাতটি গোলাকৃতি সবুজ আবরণীর শাঁসালো লাল রঙের অভ্যন্তর। আকারে বড়, ৬ থেকে ৭ কেজি পর্যন্ত হয়। তিন মাসে ফলন ওঠে। মধু জাতটি একটু লম্বাটে গোলাকার মাঝারি সবুজ আবরণে লম্বা দাগযুক্ত, মধ্যে গাঢ় লাল রঙের, মাঝে সরু বীজযুক্ত ফল। এই দু’টি জাতই জলদি, মাঝারি ও নাবি চাষের জন্য উপযুক্ত।
ফল পাকার সময় আলোর অভাব হলে ফলের স্বাদ ও মিষ্টতা কম হয়। পানি বের করে দেওয়ার সুবিধাযুক্ত যে কোন প্রকারের মাটিতে তরমুজের চাষ করা চলে। তবে উর্বর বেলে দোঁ-আশ মাটি তরমুজ চাষের জন্য সবচেয়ে ভালো। 
উন্নতজাত কাঠাপ্রতি ১৫ গ্রাম ও হাইব্রিড জাত চাষের জন্য ৫ গ্রাম বীজ লাগবে। বিঘাপ্রতি মূল সার হিসেবে গোবর বা আবর্জনা পচা সার ৩০ ক্যুইন্টাল বা নিম খোল ২ ক্যুইন্টাল, সুজলা ২০ : ২০ : ২০ কেজি এবং মিউরেট অব পটাশ ৭ কেজি শেষ চাষের সময় জমির মাটিতে প্রয়োগ করতে হবে। পরিবর্তে ইপকো এনপিবে ১০ : ২৬ : ২৬ বিঘাপ্রতি ১৫ কেজি ইউরিয়া ৫ কেজি এবং আগে বলা গোবর সার বা নিম খোল দিতে হবে। তবে হাইব্রিড জাত চাষের জন্য মাদা তৈরির সময় সুফলা (১৫ : ১৫ : ১৫) বিঘাপ্রতি ৪৫ কেজি ও মিউরেট অব পটাশ ৩ কেজি মূল সার হিসেবে প্রয়োগ করা দরকার। ওই একই পরিমাণ সার বীজ বসানোর ২৫ থেকে ৩০ দিন পরে প্রয়োগ করতে হবে।
রোপণ পদ্ধতি উৎপাদন পদ্ধতি মাদায় সরাসরি বীজ বপন পদ্ধতি প্রচলিত থাকলেও চারা তৈরি করে মাদাতে রোপণ করাই ভালো। সরাসরি বীজ বপন
• এই পদ্ধতিতে প্রতি মাদায় ৪ থেকে ৫ টি বীজ বপন করা হয়। এতে ফলে বীজের খরচ বেশি ও অধিকন্তু শীতের সময় মাঠে বীজ গজাতে চায় না। ঠান্ডায় চারাগাছ ঠিকমত বাড়ে না ও চারার পাতা কুঁকড়ে যায়। এতে আগাম চাষ ব্যাহত হয়।

• সরাসরি বীজ বপনের ৮ থেকে ১০ দিন আগে মাদা তৈরি করে মাটিতে সার মিশাতে হবে।
• দু’মিটার দূরে দূরে সারি করে প্রতি সারিতে দু’মিটার পরপর মাদা করতে হবে। প্রতি মাদা ৫০×৫০×৫০ সেমি হওয়া দরকার।
• চারা গজানোর পর প্রতি মাদায় দুটি করে চারা রেখে বাকীগুলো তুলে ফেলতে হবে।
• মাঠে বীজ গজানোর পর শীতের প্রভাবমুক্ত রাখার জন্য পলিথিন দিয়ে চারা ঢেকে রাখতে হবে। চারা উৎপাদন ও রোপণ
• তরমুজের বীজ অত্যন্ত ব্যয়বহুল বলে বীজ বপনের চেয়ে চারা রোপণ করা ভালো। এতে বীজের অপচয় কম হয়।
• চারার জন্য ১০×১২ সেমি সাইজের পলিথিলিন ব্যাগে ৫০:৫০ অনুপাতে বালি ও পচা গোবর মিশ্রিত মাটি ভর্তি করে একটি বীজ বপন করতে হবে।
• ৩০ থেকে ৩৫ দিন বয়সের ৫ থেকে ৬ পাতাবিশিষ্ট ১টি চারা প্রতি মাদায় রোপণ করতে হবে।
• চারা রোপণের জন্য জমিতে ৮ থেকে ১০ দিন আগে মাদা তৈরি করতে হবে ও মাদায় সার প্রয়োগ করতে হবে। সারি ও মাদার দূরত্ব এবং মাদার আকার সরাসরি বপন ও রোপণের জন্য একই হবে।
• উত্তরাঞ্চলে শীত বেশি বিধায় বীজ তলায় পলিথিনের ছাউনির নীচে চারা করে শীত কমলে মাঠে রোপণ করা যেতে পারে। এতে তরমুজের চাষ ৪০ থেকে ৪৫ দিন এগিয়ে যেতে পারে। পলিথিনের ছাউনীর নীচে চারা উৎপাদন পলিব্যাগে চারা   বীজের অংকুরোদগমন
• তরমুজ বীজ ১৫ ডিগ্রী সে বা এর নীচের তাপমাত্রায় গজায় না বলে চাষীরা শীতের সময় সমস্যায় পড়েন। বীজের অংকুরোদগমনের জন্য কমপক্ষে ২৫ থেকে ৩০ ডিগ্রী সে তাপমাত্রার প্রয়োজন।
• শীতকালে খুব ঠান্ডা থাকলে বীজ ১২ ঘন্টা পানিতে ভিজিয়ে রেখে গোবরের/বালির ভিতরে, চুলার উষ্ণতায়, শরীরের সাথে রেখে কিংবা বীজ পলিব্যাগে নিয়ে কারেন্টের বাল্বের কাছাকাছি ঝুলিয়ে রেখে দিলে ২ থেকে ৩ দিনের মধ্যেই বীজ অংকুরিত হবে।
আন্তঃপরিচর্যা সারের পরিমাণ ও প্রয়োগ পদ্ধতি তরমুজ চাষে শতাংশ প্রতি সার প্রয়োগের পরিমাণ ও প্রয়োগ পদ্ধতি সার মোট পরিমাণ শেষ চাষের সময় চারা রোপণের ৫ থেকে ৬ দিন পূর্বে চারা রোপণের ১০ থেকে ১৫ দিন পর ফুল আসার সময় ফল ধরার সময় (২ বার ১৫ দিন পরপর) গোবর/কম্পোস্ট ৪০ কেজি ২০ কেজি ২০ কেজি  -  - - ইউরিয়া ৮০০ গ্রাম - ১৫০ গ্রাম ২০০ গ্রাম ১৫০ গ্রাম ১৫০+১৫০ গ্রাম টিএসপি ৭০০ গ্রাম ৩০০ গ্রাম ৪০০ গ্রাম  -  - - এমপি ১ কেজি ১৫০ গ্রাম ২৫০ গ্রাম ১৫০ গ্রাম ১৫০ গ্রাম ১৫০+১৫০ গ্রাম জিপসাম ৪০০ গ্রাম ৪০০ গ্রাম  -  - - - জিঙ্ক ৫ গ্রাম ৫ গ্রাম  -  - -  - বোরাক্স ৪০ গ্রাম ৪০ গ্রাম  ।

Reference (2)


1 comment:

  1. How to Grow Watermelon, Watermelon Farming, Watermelon Farming Business, তরমুজ চাষ পদ্ধতি

    ReplyDelete

Please don't spam. Spam comments are not approved